• +88 01914737599
  • markazul.bd@gmail.com
  • মিয়াজান লেন, মানিকনগর, ঢাকা- ১২০৩

আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের প্রচেষ্টায় গড়ে উঠছে সাফল্যময় শিক্ষার্থীরা

আমাদের কার্যক্রম

আলহামদুলিল্লাহ! মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ

ইসলামী জ্ঞানার্জন প্রত্যেক মুসলিমের জন্য অপরিহার্য, তবে কর্মব্যস্ততা, চাকরি, প্রবাস জীবন কিংবা অন্যান্য সীমাবদ্ধতার কারণে অনেকের পক্ষে মাদরাসায় গিয়ে স্বশরীরে ক্লাস করা সম্ভব হয় না। মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ তাদের জন্যই এক অনন্য সুযোগ করে দিয়েছে। আমরা নিয়ে এসেছি অনলাইন ও অফলাইন ভিত্তিক ইফতা, দা’ওয়াহ, উলূমুল হাদীস বিভাগ ১ বছর মেয়াদী কোর্স, যেখানে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে নির্ভরযোগ্য জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।

আমাদের প্রতিষ্ঠান খ্যাতিমান উলামায়ে কেরামের পরামর্শ ও দোয়ার মাধ্যমে পরিচালিত একটি বিশ্বস্ত শিক্ষা কেন্দ্র, যেখানে দেশ-বিদেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করা বিজ্ঞ আলেমগণ পাঠদান করেন। আমরা কোনো নির্দিষ্ট মাজহাব বা মানহাজের ভিত্তিতে নয়, বরং কুরআন ও সহীহ হাদীসের নির্ভরযোগ্য রেফারেন্স অনুযায়ী পাঠদান করে থাকি। যেসব বিষয়ে বিভিন্ন মাজহাবের মধ্যে মতানৈক্য রয়েছে, সেগুলোও গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে উপস্থাপন করা হয়, যাতে শিক্ষার্থীরা সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারেন।

বর্তমানে ১ বছর মেয়াদী ইফতা, উলূমুল হাদীস ও দা’ওয়াহ কোর্স পরিচালিত হচ্ছে, এবং ভবিষ্যতে আরও ইসলামিক কোর্স চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সুবিধা হিসেবে আমরা খুবই সামান্য পরিমাণ ফি গ্রহণ করি, যাতে সব শ্রেণির মানুষ ইসলামী শিক্ষার সুযোগ পেতে পারেন। আমাদের মূল লক্ষ্য প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রেখে যাওয়া ইলমে নবীর খেদমত করা ও দ্বীনের বিশুদ্ধ শিক্ষা মানুষের মাঝে পৌঁছে দেওয়া। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সহীহ দ্বীনি জ্ঞান অর্জন ও তার উপর আমল করার তাওফীক দান করুন। আমীন!

ফতোয়া বিভাগ: উচ্চতর ইসলামিক জ্ঞান ও সঠিক পথপ্রদর্শনের বিশ্বস্ত সহচর-
উচ্চতর ইসলামী আইন গবেষণা ও দা’ওয়াহ বিভাগ
মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ সুন্দর এবং সম্পূর্ণরূপে প্রতিক্রিয়াশীল।

সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

“নিশ্চয় আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী”

আল্লাহ তা’আলার পক্ষ থেকে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই মহান খেতাবে তখনই ভূষিত হন, যখন নৈতিকতা ছিল চরম অবক্ষয়ে নিমজ্জিত। জুলুম-অত্যাচারের যাতাকলে মানব ও মানবতা হয়েছিল নিষ্পেষিত-নির্যাতিত। গোটা সমাজ ব্যবস্থায় মানুষ হয়ে পড়েছিল অধিকারবঞ্চিত। এরূপ চরম সংকটে, অন্ধকারাচ্ছন্ন জাতিকে আলো দান ও সঠিক পথের দিকনির্দেশনার জন্য আলোকবর্তিকা ও রহমতস্বরূপ আবির্ভূত হয়েছিলেন এই মহামানব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মানবতার মুক্তি ও উৎকর্ষ সাধনের নিমিত্তে তিনি স্থাপন করেছিলেন মক্কায় “দারুল আরকাম” এবং মদীনায় “দারুস সুফফা” নামে দুটি ইলম ও আমলের মারকাজ। আর তাঁর কণ্ঠে ঘোষিত হলো— “মাকারিমে আখলাক তথা উত্তম চরিত্রের পূর্ণতা দানের লক্ষ্যে আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি।” তার এই ঘোষণায় সাড়া দিয়ে সেদিন যারা “দারুল আরকাম” ও “দারুস সুফফায়” সবক গ্রহণ করে ধন্য হয়েছেন, সেই সাহাবায়ে কেরাম পৃথিবীর ইতিহাসে সোনালি যুগের সোনালি মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন। বর্তমান সমাজে আবারও যখন মানবতা চরম অধঃপতনে নিপতিত, ঠিক সেই মুহূর্তে বিশ্বনন্দিত ইসলামী বিদ্যাপীঠ “দারুল উলুম দেওবন্দ”-এর স্রোতধারায়, আকাবির ও আসলাফের নকশে-কদমে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য নিয়ে জাতির সম্মুখে আত্মপ্রকাশ করল— “মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ ও মেহেরুন নেছা হাফিজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা”

ঠিকানা:

রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলের সন্নিকটে অবস্থিত ১০১, ইসলাম মঞ্জিল, মিয়াজান লেন, মানিকনগর, ঢাকা-১২০৩। ঐতিহ্যবাহী “মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ ও মেহেরুন নেছা হাফিজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা”।
আমরা কারা
কওমি মাদরাসার অনন্য বৈশিষ্ট্য
কওমি মাদরাসা যে সকল বৈশিষ্ট্যে ও আদর্শে জগতের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অনন্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত, মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ সে সকল বৈশিষ্ট্যে অনন্য। তা’লীম, তরবিয়ত, এলায়ে কালিমাতুল্লাহ—সবই কওমি মাদরাসার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য হলেও মূল বুনিয়াদ হলো তা’লীম, যাকে আসলুল উসূল বলা হয়েছে। দারুল উলুম দেওবন্দের এ আদর্শের উপর মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ সূচনালগ্ন থেকে অটুট অবস্থানে রয়েছে। দীনি তা’লীমকে মূল গুরুত্ব দিয়েই মারকাযের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। আর এর শাখা-প্রশাখাগুলোর প্রতিও লক্ষ্য রাখা হয় তা’লীমের মান ও অবস্থান অক্ষুণ্ন রেখে।

আলহামদুলিল্লাহ

২০১৮ সাল থেকে “মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ” সুনামের সাথে ইফতা বিভাগের খেদমত করে আসছে।

শ্রেষ্ঠত্ব রেকর্ড

  • ৮০+ সনদ পেয়েছে

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের ছাত্ররা ২০২৪ - ২০২৫ ইং শিক্ষাবর্ষে ইফতা সমাপনী সনদ গ্রহণ করেছেন।

  • শিক্ষকতার সম্মিলিত প্রয়াস

    অভিজ্ঞ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে যাচ্ছে আলোর পথে, শিক্ষার্থীদের জন্য জ্ঞানের দ্বার উন্মোচনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

  • ৫০০+ ছাত্র

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের ইফতা বিভাগের ছাত্র সংখ্যা এ পর্যন্ত মোট ৫০০+

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

    পরিকল্পনাকারী সর্বশেষ দল

    আমাদের প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের পেছনে রয়েছে একদল দক্ষ পরিকল্পনাকারী, যারা তাদের অভিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতার মাধ্যমে সর্বশেষ কৌশলগুলো নির্ধারণ করে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

    মুফতী মুশতাক আহমাদ আল মাদানী

    প্রধান মুফতী ও পরিচালক অত্র মারকায

    মুফতী উবাইদুর রহমান হাম্মাদ সাহেব

    সিনিয়র সহকারী মুফতী

    হাফেজ মাওলানা আহমাদুল্লাহ

    ওয়েব ডেভেলপার

    মুফতী মুহাম্মাদ আলী সাহেব

    সহকারী পরিচালক

    হা: সালমান ফারসী

    অফিস পরিচালক

    নোটিশ

    মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ

    📢 যাকাতুল ফিতর (ফিতরা) সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!

    📢 যাকাতুল ফিতর (ফিতরা) সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!

    📢 যাকাতুল ফিতর (ফিতরা) সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!📜 ফিতরা কী?ফিতরা বা সাদাকাতুল ফিতর রমজানের শেষে গরিব ও অসহায়দের জন্য ফরজ সদকা। এটি ঈদের আগেই আদায় করা ওয়াজিব, যেন তারাও ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারে। 📖 রাসূল ﷺ বলেছেন:“ঈদের নামাজের আগে যে ব্যক্তি ফিতরা আদায় করবে, তা কবুল হবে। আর নামাজের পর দিলে তা সাধারণ সদকা হিসেবে গণ্য হবে।” (আবু দাউদ ১৬০৯)…

    আরো পড়ুন
    যাকাত ও ফিতরার নির্ধারিত পরিমাণ – জেনে নিন ও শেয়ার করুন!

    যাকাত ও ফিতরার নির্ধারিত পরিমাণ – জেনে নিন ও শেয়ার করুন!

    আলহামদুলিল্লাহ! আমরা আপনাদের জন্য একটি বিস্তারিত তালিকা প্রস্তুত করেছি, যেখানে রূপা ও স্বর্ণের বিভিন্ন ক্যারেট অনুযায়ী যাকাতের পরিমাণ এবং ২০২৫ সালের ফিতরার নির্ধারিত হার উল্লেখ করা হয়েছে। অনেকেই জানেন না কিভাবে যাকাত হিসাব করতে হয় বা ফিতরার পরিমাণ কত, তাই এই তালিকা আপনাদের সহায়তা করবে ইনশাআল্লাহ। ✅ কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? ✅ ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ যাকাত, যা সম্পদকে পরিশুদ্ধ করে এবং…

    আরো পড়ুন
    রমজানে মিসওয়াক করলে যে ফজিলত পাবেন, জানলে এখনই শুরু করবেন!

    রমজানে মিসওয়াক করলে যে ফজিলত পাবেন, জানলে এখনই শুরু করবেন!

    অনেকেই মনে করেন, রোজার সময় মিসওয়াক করলে হয়তো রোজার ক্ষতি হয়ে যাবে! অথচ বাস্তবে, মিসওয়াক শুধু সুন্নত নয়—এটি এমন একটি আমল যা রাসুলুল্লাহ ﷺ নিজে অত্যন্ত পছন্দ করতেন এবং উম্মতকেও এর প্রতি উৎসাহিত করেছেন! এখন প্রশ্ন হলো, রমজানে মিসওয়াক করলে কী কী ফজিলত পাওয়া যাবে? আসুন, দলিলসহ জেনে নিই— 📌 মিসওয়াকের ফজিলত (সাধারণভাবে এবং রমজানে) ✅ আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয়:রাসুলুল্লাহ…

    আরো পড়ুন