• +88 01914737599
  • markazul.bd@gmail.com
  • মিয়াজান লেন, মানিকনগর, ঢাকা- ১২০৩
ফতোয়া বিভাগ: উচ্চতর ইসলামিক জ্ঞান ও সঠিক পথপ্রদর্শনের বিশ্বস্ত সহচর-
উচ্চতর ইসলামী আইন গবেষণা ও দা’ওয়াহ বিভাগ
মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ সুন্দর এবং সম্পূর্ণরূপে প্রতিক্রিয়াশীল।
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
“নিশ্চয় আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী” আল্লাহ তা’আলার পক্ষ থেকে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই মহান খেতাবে তখনই ভুষিত হন, যখন নৈতিকতা ছিল চরম অবক্ষয়ে নিমজ্জিত। জুলুমঅত্যাচারের যাতাকালে মানব ও মানবতা হয়েছিল নিষ্পেষিত-নির্যাতিত। গোটা সমাজ ব্যবস্থায়। মানুষ হয়ে পড়েছিল অধিকার বঞ্চিত। এরূপ চরম সংকটে অন্ধকারাচ্ছন্ন জাতিকে আলো দান ও সঠিক পথের দিক নির্দেশনার জন্য আলোকবর্তিকা ও রহমতস্বরূপ আবির্ভূত হয়েছিলেন এই মহামানব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মানবতার মুক্তি ও উৎকর্ষ সাধনের নিমিত্তে তিনি। স্থাপন করেছিলেন মক্কায় “দারুল আরকাম ও মদীনায় দারুস সুফফা” নামে দুটি ইলম ও আমলের মারকাজ। আর তার কণ্ঠে ঘোষিত হল- ‘মাকারিমে আখলাক তথা উত্তম চরিত্রের পূর্ণতা দানের লক্ষ্যে আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি তার এই ঘোষণায় সাড়া দিয়ে সেদিন যারা “দারুল আরকাম ও দারুস সুফফায়” সবক গ্রহণ করে ধন্য হয়েছেন। সেই সাহাবায়ে কেরাম পৃথিবীর ইতিহাসে সোনালী যুগের সোনালী মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন। বর্তমান সমাজে আবারও যখন মানবতা চরম অধঃপতনে নিপতিত, ঠিক সেই মুহূর্তে বিশ্বনন্দিত ইসলামী বিদ্যাপীঠ “দারুল উলুম দেওবন্দের” স্রোতধারায়, আকাবির ও আসলাফের নকশে কদমে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য নিয়ে জাতির সম্মুখে আত্মপ্রকাশ করল “মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ ও মেহেরুন নেছা হাফিজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা” অবস্থান: রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলের সন্নিকটে অবস্থিত ১০১ ইসলাম মঞ্জিল, মিয়াজানলেন, মানিকনগর, ঢাকা-১২০৩ ঐতিহ্যবাহী “মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ ও মেহেরুন নেছা হাফিজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা”
আমরা কারা
কওমি মাদরাসা যে সকল বৈশিষ্ট্যে ও আদর্শে জগতের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অনন্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত, মারকযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ সে সকল বৈশিষ্ট্যে অনন্য। তা’লীম, তরবিয়ত, এলায়ে কালিমাতুল্লাহ সবই কওমি মাদরাসার। লক্ষ্য-উদ্দেশ্য হলেও মূল বুনিয়াদ তা’লীম, যাকে আসলুল উসূল বলা হয়েছে। দারুল উলুম দেওবন্দের এ আদর্শের উপর মারকযুল ফিকরি ওয়াদ দা‘ওয়াহ সূচনালগ্ন থেকে অটুট অবস্থানে রয়েছে। দীনি তা’লীমকে মূল গুরুত্ব দিয়েই মারকযের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। আর এর শাখা-প্রশাখাগুলোর প্রতিও লক্ষ্য রাখা হয় তালীমের মান ও অবস্থান অক্ষুন্ন রেখে।

আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের প্রচেষ্টায় গড়ে উঠছে সাফল্যময় শিক্ষার্থীরা

আলহামদুলিল্লাহ

২০১৮ সাল থেকে “মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ” সুনামের সাথে ইফতা বিভাগের খেদমত করে আসছে।

শ্রেষ্ঠত্ব রেকর্ড

  • ১২০+ সনদ পেয়েছে

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের ছাত্ররা ২০২৩ - ২০২৪ ইং শিক্ষা বর্ষে ইফতা সমাপনী সনদ গ্রহণ করেছেন।

  • শিক্ষকতার সম্মিলিত প্রয়াস

    অভিজ্ঞ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে যাচ্ছে আলোর পথে, শিক্ষার্থীদের জন্য জ্ঞানের দ্বার উন্মোচনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

  • ৫০০+ ছাত্র

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের ইফতা বিভাগের ছাত্র সংখ্যা এ পর্যন্ত মোট ৫০০+

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

    পরিকল্পনাকারী সর্বশেষ দল

    আমাদের প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের পেছনে রয়েছে একদল দক্ষ পরিকল্পনাকারী, যারা তাদের অভিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতার মাধ্যমে সর্বশেষ কৌশলগুলো নির্ধারণ করে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

    মুফতী মুশতাক আহমাদ আল-মাদানী

    প্রধান মুফতী ও পরিচালক অত্র মারকায

    হা: মাও: আহমাদুল্লাহ

    ওয়েব ডেভেলপার

    নোটিশ

    মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ্

    সফরে নামায কাজা হলে পড়বে কিভাবে ?

    সফরে নামায কাজা হলে পড়বে কিভাবে ?

    বিষয়ঃ- নামায সংক্রান্ত মাসআলা।ফতোয়া বিভাগঃ- মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ, মানিক নগর, ঢাকা ১২০৩, (১০৮)প্রশ্নঃ-জনাব মুফতি সাহেব, আমার জানার বিষয় হলো,সফর অবস্থায় চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজ কাজা হলে কিভাবে পড়বে?নিবেদক- আব্দুল্লাহ উত্তরসফর অবস্থায় চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজ কাজা হলে দুই রাকাত পড়বে। সূত্রঃহেদায়া:- ৯/১৬৭ফতোয়ায়ে দারুল উলুম দেওবন্দ:-৪/৪৫২ফতোয়ায়ে তাতারখানিয়া:- ২/৫২৩ উত্তর লিখেছেন,ছাত্র: মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ।

    আরো পড়ুন
    কোন নাবালেগের পিছনে বালেগব্যক্তি ইকতেদা করতে পারবে কি ?

    কোন নাবালেগের পিছনে বালেগব্যক্তি ইকতেদা করতে পারবে কি ?

    বিষয়ঃ- নামায সংক্রান্ত মাসআলা।ফতোয়া বিভাগঃ- মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ, মানিক নগর, ঢাকা ১২০৩, (১০৭)প্রশ্নঃ-জনাব মুফতি সাহেব, আমার জানার বিষয় হলো,কোন নাবালেগের পিছনে বালেগব্যক্তি ইকতেদা করতে পারবে কি ?নিবেদক- আব্দুল্লাহ উত্তরনা, ইকতেদা করতে পারবে না। সূত্রঃকিতাবুন নাওয়াজেল:- ৪/৪৬২দুররুল মুখতার:- ২/৩২১ফতোয়ায়ে তাতারখানিয়া:- ২/২৫১ উত্তর লিখেছেন,মুফতী মোহাম্মদ রাহমাতুল্লাহছাত্র: মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ।

    আরো পড়ুন
    জানাযার নামাজে চতুর্থ তাকবীর না বলে সালাম ফিরালে পুনরায় পড়তে হবে কিনা?

    জানাযার নামাজে চতুর্থ তাকবীর না বলে সালাম ফিরালে পুনরায় পড়তে হবে কিনা?

    বিষয়ঃ- জানাযা সংক্রান্ত মাসআলা।ফতোয়া বিভাগঃ- মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ, মানিক নগর, ঢাকা ১২০৩, (১০৬)প্রশ্নঃ-জনাব মুফতি সাহেব, আমার জানার বিষয় হলো,জানাযার নামাজে চতুর্থ তাকবীর না বলে সালাম ফিরালে পুনরায় পড়তে হবে কিনা?নিবেদক- আব্দুল্লাহ উত্তরজানাযার নামাজে চার তাকবীর ফরজ। অতএব মাইয়েতের জন্য পুনরায় নামাজ পড়তে হবে। সূত্রঃদুররুল মুখতার ৩/১২৫ফতোয়ায়ে হিন্দিইয়া:- ১/২২৫কিতাবুন নাওয়াজেল:- ৬/১৫৮ উত্তর লিখেছেন,মুফতী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামছাত্র: মারকাযুল ফিকরি ওয়াদ দা’ওয়াহ।

    আরো পড়ুন